Header Ads

হাসের রোগ সমূহ


১।ডাক ভাইরাল হেপাটাইটিস
#এটি মারাত্মক সংক্রামক রোগ যা picorna virus দিয়ে হয়।
# হঠাত আক্রান্ত হয় এবং দ্রুত বিস্তার লাভ করে ও সবুজ পায়খানা করে।
# বাচ্চা গুলি চোখ বন্ধ করে রাখে এবং বসে থাকে ও এক পাশে কাত হয়ে শুয়ে থাকে।
চিকিৎসা; চিকিসায় ভাল রিজাল্ট পাওয়া যায়না
টিকা; হে পাটোভেক্স ০.৩ সি সি করে;৩-১১ সপ্তাহে ১ম টিকা চামড়ার নিচে এবং ৪ সপ্তাহ পর আবার দিতে হবে
২।ডাক প্লেগ।
এটি ডাক প্লেগ ভাইরাস দিয়ে হয়।
প্রতি বছর অনেক হাস এই রোগে মারা যায়।মৃত্যহা র ১০০ পর্যন্ত হতে পারে।
#হঠাত আক্রান্ত হয় এবং অনেক মারা যায় যেতে থাকে ও ডিম কমে যায়।
#পানি বেশি খায় এবং পুরুষ হাসের পুংলিংগ অবশ হয়ে বের হয়ে আসে।
চোখের পাতা ফুলে যায়, পানি পড়ে ও ময়লা জমে,ঘাড় পাশে বা পিছনের দিকে বেকে যায় ও মারা যায়।
চিকিৎসাঃ
চিকিৎসা দিলে ভাল রিজাল্ট পাওয়া যায় না।
টিকা;
১ম বার ২১-২৮দিনে,২য় বার ১৫ দিন পর মানে ৩৬-৪৩ দিনে বুকের মাংসে।পরবরতিতে ৪-৫ মাস পর পর।
সরকারী টিকা ১০০ডোজ,১০০ মিলি ডিস্টিল পানির সাথে মিশিয়ে বুকের মাংসে ১এম এল করে ইনজেকশন দিতে হবে।
৩।ডাক কলেরা;
এটি পাস্টোরেলা মাল্টোসিডা নামক ব্যাক্টেরিয়া দিয়ে হয়।মৃত্যহার ৫০%।৪ সপ্তাহের অধিক বয়সের হাস আক্রান্ত হয়।
#খাবার কমে যায় এবং জর আসে।
#পা প্যারালাইসিস হয় এবং সবুজ পায়খানা হয় ও পানি বেশি খায়।
চিকিৎসাঃ
জেন্টামাইসিন এবং পটেনশিয়াল সালফোনেমাইড( মাইকোনিড, কসুমিক্স ভাল কাজ করে।
টিকা;
১ম বার ৪৫-৬০ দিনে ,২য় বার বুস্টার ডোজ ১৫ দিন পর ৬০-৭৫ দিন পর,ডানার তলদেশে পালক এবং শিরা বিহীন স্থানে চামড়ার নিচে।পরবরতিতে ৪-৫ মাস পর পর।
১০০ ডোজ
৪।মাইকোটক্সিকোসিস;
হাস বাহিরে খায় বলে অনেক ছত্রাক আক্রান্ত খাবার এবং দূষিত পানি খেয়ে ফেলে ফলে সহজেই এরা আক্রান্ত হয়ে পড়ে।
#খাবার কম খায়,ডিম কমে যায়, খোসা পাতলা হয় ও ডিমে রক্ত দেখা যায়
#হঠাত মারা যায়
চিকিৎসাঃ
পুরান খাবার বাদ দিয়ে নতুন ভাল খাবার দিতে হবে এবং টক্সিনিল প্লাস পানিতে দিতে হবে ৫-৭ দিন।
৫।আমাশয়;
হাসে বাচ্চা আক্রান্ত হয়,টাইজেরিয়া পারনিসিয়া নামক প্রোটোজোয়া দিয়ে এ রোগ হয়।
লক্ষণঃ
#ওজন কমে যায়,খাবার কম খায়না,দুরবল হয়ে পড়ে এবং দাড়াতে পাড়েনা।
#প্রথমে সাদা ,পড়ে রক্ত মিশ্রিত পায়খানা করে ও মারা যায়।
চিকিৎসা
ই এস বি৩ ২-২.৫ গ্রাম প্রতিলিটার পানিতে সব সময় ৫ দিন ।
৬।বটুলিজম
৭।ডিম আটকে যাওয়া
৮।পায়ে সমস্যা মানে ভিটামিন নিয়াসিনের ঘাটতি হয় বাচ্চা অবস্থায়।
প্রধান সমস্যাঃ
রোগ হয়ে মারা যায়।
ন্সঠিকভাবে সব টিকা না দেয়া।
সব সময় ডা পাওয়া যায়না।

7 comments:

  1. amar has ar basca gula 4mas hoice akhon ki jani rog hoice sob gulai more jasce 50 ta nicilam akhon 15 ta acy ai gulay roge akranto ki j rog janina onnek osud khaowaici but kono lav hoyni

    ReplyDelete
  2. আমার খামারের হাসগোলোর বয়স দেড় মাস,কি জানি রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে।চোখ বন্ধ করে থাকে। চোখ অন্ধ হয়ে যায়।পরে খেতে পারে না।মরে যায়।

    ReplyDelete
  3. ১৫দিন আগেও ভালো ছিল, ভ্যাক্সিন দেয়ার পর হঠাৎ করেই অসুস্থ্য হয়ে যায়।প্রায় 30 টা মারা গেছে।১০০ বাচ্চা কেনে ছিলাম। এখনো অনেক গুলো আক্রান্ত।কি করবো বুঝতে পারছি না।

    ReplyDelete
  4. আমার হাসে চুনা পায়খানা করছে ও মাথা ওঘাড় ঘুরে মাটিতে পরছে এবং মরছে এটা কি রোগের লকখন

    ReplyDelete

Theme images by merrymoonmary. Powered by Blogger.